জার্মানি কেন সম্ভবত ঋণ নিয়ন্ত্রণ (Debt Brake) নীতি থেকে সরে আসবে?

ভূমিকা

জার্মানি ঋণকে (Debt) একেবারেই পছন্দ করে না—এমন একটি বদ্ধমূল ধারণা বহুদিন ধরে চলে আসছে। ২০০৯ সালে তথাকথিত “ডেট ব্রেক” (Debt Brake) বা ঋণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার সূচনা থেকেই জার্মানি মূলত একমাত্র ইউরোপীয় দেশ, যারা ধারাবাহিকভাবে ভারসাম্যপূর্ণ বাজেট (Balanced Budget) বজায় রেখে এসেছে। জার্মান রাজনীতিকরা ঋণের প্রতি তাদের বিরূপ মনোভাবকে প্রতীকায়িত করতে গড়ে তুলেছে একধরনের মিথিক কল্পচিহ্ন—”শোয়ার্জ নাল” (Schwarz Null) বা “কালো শূন্য (Black Zero)”—যা দেখায় শূন্য ঋণগ্রহণের প্রতীকি মানে।

হেস (Hesse) রাজ্যের অর্থ মন্ত্রণালয়ে একটা “ব্ল্যাক জিরো” (Black Zero) ভাস্কর্য রয়েছে। ২০১৭ সালে যখন এঙ্গেলা মেরকেলের (Angela Merkel) অর্থমন্ত্রী উলফগ্যাং শয়াবলে (Wolfgang Schäuble) বিদায় নিচ্ছিলেন, তখন কর্মীরা তার প্রতি সম্মান জানাতে “ব্ল্যাক জিরো” ধারণাটি স্মরণ করেছিল।

কিন্তু এখন, যখন দেশটির অর্থনীতি স্থবির (Stagnation), আর রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটও আরও জটিল হয়ে উঠছে, তখন মনে হচ্ছে যে জার্মানির ঋণ-বিরোধী মনোভাব কিছুটা নরম হচ্ছে। এমনকি চ্যান্সেলর (Chancellor) ওলাফ শলৎসের (Olaf Scholz) পরবর্তী উত্তরসূরি হিসেবে সম্ভাব্য সিডিইউ (CDU) নেতা ফ্রিডরিশ মের্টজ (Friedrich Merz)-সহ বেশিরভাগ প্রধান রাজনীতিকই এখন একমত যে মেরকেলের বিখ্যাত ডেট ব্রেক বা ঋণ নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয় সংস্কার দরকার।

এই লেখায় দেখার চেষ্টা করবো, আসলে ডেট ব্রেক (Debt Brake) কী, কেন এটি সংস্কারযোগ্য বলে মনে হচ্ছে, এবং এর স্থলে কী আসতে পারে।

ডেট ব্রেক (Debt Brake) কী?

শুরুতেই আসি ডেট ব্রেক আসলে কী। সংক্ষেপে বললে, ডেট ব্রেক (Debt Brake) মূলত ফেডারেল সরকারের কাঠামোগত বাজেট ঘাটতিকে (Structural Budget Deficit) জিডিপির (GDP) মাত্র ০.৩৫%-এ সীমাবদ্ধ রাখে, এবং কার্যত জার্মানির ফেডারেল রাজ্যগুলোকে (German states) কোনো ঋণই না নিতে বাধ্য করে। এটি সম্পূর্ণ অনমনীয় নয়। সরকার বিশেষ কোনও উদ্দেশ্যে বাজেটের বাইরে “বিশেষ তহবিল” (Special Funds) গঠন করতে পারে এবং “অস্বাভাবিক জরুরি অবস্থা” (Unusual Emergencies) ঘটলে ডেট ব্রেক সাময়িক স্থগিত করা যায়। তবে সাধারণ অবস্থায় ডেট ব্রেক জার্মানিকে ভারসাম্যপূর্ণ বাজেট রাখার দিকেই ঠেলে দেয়।

ডেট ব্রেক ২০০৯ সালে আঙ্গেলা মেরকেলের “গ্র্যান্ড কোয়ালিশন” (Grand Coalition) সরকার দ্বারা সংবিধান সংশোধনের (Constitutional Amendment) মাধ্যমে পাস হয়, যখন জার্মান সংসদের ২/৩ সংখ্যাগরিষ্ঠতা এটি অনুমোদন করে।

ডেট ব্রেক (Debt Brake) কেন চালু হয়েছিল?

একটি জনপ্রিয় ধারণা হল, ডেট ব্রেক জার্মানির ঋণের প্রতি স্বাভাবিক বিতৃষ্ণার প্রতীক, এবং জার্মানরা স্বভাবতই মিতব্যয়ী (Austere by Nature)। মেরকেল নিজে হয়তো এই রকম চিন্তা-ভাবনায় বিশ্বাস রাখতেন, তবে এটি বিষয়টার সম্পূর্ণ ব্যাখ্যা দেয় না। কারণ ইতিহাস বলছে, ডেট ব্রেক চালুর আগে জার্মানি কিন্তু নিয়মিত বিশাল ঘাটতি বাজেট চালাতো।

১৯৭০-এর দশকে তেলের দামের ঝাঁকুনিতে (Oil Price Shock) জার্মানি প্রথম নিয়মিত বাজেট ঘাটতি করা শুরু করে। সেই সময় কেন্দ্রীয় সরকারের ঋণ জিডিপির ৭% থেকে ক্রমাগত বাড়তে থাকে।

১৯৯০-এর দশকে পুনঃএকত্রীকরণের (Reunification) পর, হেলমুট কোল (Helmut Kohl)-এর ডানপন্থী খ্রিস্টীয় গণতন্ত্রী (Christian Democrats) ও এফডিপি (FDP) জোট সরকারকে জার্মান পূর্বাঞ্চলের (East) অপেক্ষাকৃত দরিদ্র পরিবারগুলোকে সাহায্য করার জন্য প্রচুর টাকা ব্যয় ও ঋণ নিতে হয়েছিল। কিন্তু এর পরের সময়ে সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক (Social Democratic) ও গ্রীন (Green) কোয়ালিশন সরকার, গেরহার্ড শ্রোয়েডার (Gerhard Schröder)-এর নেতৃত্বে, আবারও ধারাবাহিকভাবে বড় ঘাটতি চালাতে থাকে। ২০০২ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত তিন বছর তারা জিডিপির ৩%-এর বেশি বাজেট ঘাটতি বজায় রাখে।

এতে জার্মানির আর্থিক অবস্থান যেমন বিপদগ্রস্ত হয়, তেমনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের মৌলিক অর্থনৈতিক নিয়ম—মাসট্রিখ্ট ক্রাইটেরিয়াও (Maastricht Criteria) (যা সদস্য রাষ্ট্রের বাজেট ঘাটতি ৩%-এর নিচে রাখার কথা বলে) চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। উপরন্তু, জার্মানির আঞ্চলিক সরকারগুলোর (Länder) ঋণগ্রহণের কারণে সহস্রাব্দের (Millennium) শুরুর দিকে জার্মানির মোট সরকারি ঋণ জিডিপির ৬০%-এরও বেশি হয়ে যায়, যা মাসট্রিখ্ট নিয়মের আরেকটি লক্ষ্যমাত্রা।

২০০৮-এর আর্থিক সংকটের (Financial Crisis) পর পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়, ঠিক এক বছর পর ডেট ব্রেকের প্রবর্তনের আগেই। পাশাপাশি, ১৯৯২ সালে ল্যান্ড (Länder) বা আঞ্চলিক সরকারের মাত্রাতিরিক্ত ঋণগ্রহণ রাজনৈতিক সংকটের জন্ম দেয়। ফেডারেল সরকার ব্রেমেন (Bremen) ও জার (Saar)-কে দেউলিয়া ঘোষণা করার পর আর্থিক সহায়তা দিলেও বার্লিনকে (Berlin) একই সহযোগিতা দিতে অস্বীকার করে। পরবর্তীতে ২০০২ সালে বার্লিন কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করে, কিন্তু হেরে যায়। এতে ল্যান্ডগুলোর আর্থিক অবস্থান বিপজ্জনক হয়ে পড়ে।

এই প্রেক্ষাপটে ডেট ব্রেককে দেখা উচিত জার্মানির অতীতের অতিরিক্ত ব্যয় ও ঋণগ্রহণের প্রতিক্রিয়া হিসেবে, কোনো পূর্বনির্ধারিত মিতব্যয়ী মানসিকতার প্রতিফলন হিসেবে নয়। আর এই বিবেচনায় এটি কাজ করেছিল। ডেট ব্রেক প্রবর্তনের আগ পর্যন্ত জার্মানির ঋণ-জিডিপি অনুপাত ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যের মতো সমপর্যায়ের অর্থনীতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল, কিন্তু পরবর্তীতে জার্মানি ধারাবাহিকভাবে বাজেট উদ্বৃত্ত (Budget Surplus) তৈরি করে এবং তাদের ঋণমাত্রা কমে আসে।

অর্থনীতিবিদদের মধ্যে বিতর্ক

ডেট ব্রেক শুরুতে জার্মানির প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিস্ময়করভাবে ব্যাপক সমর্থন পেয়েছিল। এমনকি জার্মান বামপন্থীদের (Left) একটি অংশও এটিকে সমর্থন করেছিল। তাদের যুক্তি ছিল যে, জার্মানির রাজকোষকে একটি স্থিতিশীল ভিত্তিতে দাঁড় করানো প্রয়োজন, যাতে দেশটি জ্বালানি রূপান্তর (Energy Transition) ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের প্রয়োজনীয়তাগুলির জন্য আর্থিকভাবে প্রস্তুত থাকে।

তবে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে এই ঐক্যমত্য ভেঙে পড়েছে। স্বভাবতই, সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট (Social Democrats) ও গ্রীন (Greens)-রা গত কয়েক বছর ধরে ডেট ব্রেকের উপর বিরূপ মনোভাব পোষণ করছে। কারণ এটি তাদের উদার ব্যয় পরিকল্পনাকে বারবার বাধা দিয়েছে এবং এফডিপির (FDP) সাথে নিয়মিত দ্বন্দ্বের জন্ম দিয়েছে। বিশেষত, জার্মানির সাংবিধানিক আদালত (Constitutional Court) রায় দিয়েছে যে মহামারীকালীন (Pandemic) তহবিল নতুন বাজেটে স্থানান্তরের সুযোগ ডেট ব্রেক দেয় না। এটি সরকারকে আরও বাজেট সংকটে ফেলে।

কিন্তু ডানপন্থীদের মধ্যেও ডেট ব্রেক নিয়ে মনোভাব নরম হচ্ছে। নভেম্বরে ক্রিশ্চিয়ান ডেমোক্র্যাট (CDU) নেতা ফ্রিডরিশ মের্টজ (Friedrich Merz), যিনি প্রায় নিশ্চিতভাবে জার্মানির পরবর্তী চ্যান্সেলর হবেন বলে অনেকের ধারণা, ডেট ব্রেক সংস্কারের মাধ্যমে বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিষয়ে তার আগ্রহ প্রকাশ করেন। কিছু সপ্তাহ পর এঙ্গেলা মেরকেল (Angela Merkel) নিজেও একই ধরনের ইঙ্গিত দেন, এবং এরপরে এই মাসের শুরুতে বুন্ডেসব্যাঙ্কের (Bundesbank) প্রধানও একই কথা বলেন।

ডেট ব্রেক (Debt Brake)-এর প্রতি আগ্রহ হ্রাসের কারণ

ডেট ব্রেক থেকে সরে আসতে চাওয়ার অন্তত পাঁচটি কারণ বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে স্পষ্ট।

  • ১. টানা স্থগিতাদেশের পর বাস্তব অভিজ্ঞতা: ২০২০ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত টানা চার বছর ডেট ব্রেক স্থগিত রাখা হয়েছিল কোভিড-১৯ মহামারী (Pandemic) এবং পরবর্তীতে পুতিনের (Putin) ইউক্রেইন আক্রমণের (Invasion of Ukraine) মতো সংকটের কারণে। এই সময় ঋণ নিয়ন্ত্রণ কার্যকর ছিল না, তবুও আকাশ ভেঙে পড়েনি। বরং ২০২৩ সালে আবার ডেট ব্রেক কার্যকর করতে গেলে বাজেট সমস্যা দেখা দেয় এবং কোয়ালিশন সরকার ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়।
  • ২. অর্থনীতির স্থবিরতা: জার্মানির অর্থনীতি এখন ভালো অবস্থায় নেই। প্রবৃদ্ধি (Growth) স্থবির, আস্থা (Confidence) কম, এবং এই সময়টিতে কৃচ্ছ্রসাধন (Austerity) আরোপ করা মানে অর্থনীতির আরও ক্ষতি ডেকে আনা।
  • ৩. কৃচ্ছ্রসাধনের (Austerity) সুনামহানি: ডেট ব্রেক প্রবর্তনের সময়—২০০৯ সালে—অতিরিক্ত ব্যয়ের প্রতিক্রিয়া হিসেবে কৃচ্ছ্রসাধন যৌক্তিক মনে হয়েছিল। কিন্তু আজ, গ্রিস (Greece) ও যুক্তরাজ্যের (UK) মতো দেশে দেখা গেছে যে কৃচ্ছ্রসাধন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে ধীর করে দিয়ে ঋণ-জিডিপি অনুপাত কমানোর কাজকে কঠিন করে তুলেছে। ফলে কৃচ্ছ্রসাধনের ভালো ভাবমূর্তি আর নেই।
  • ৪. নিম্ন সরকারি বিনিয়োগের ফলাফল: বছর বছর কম সরকারি বিনিয়োগের (Public Investment) কারণে এখন জার্মানির অবকাঠামো (Infrastructure) নিম্নমানের হয়ে পড়েছে। মেরকেল আমলের প্রতিরক্ষা খাতে (Defence Spending) কাটছাঁটের কারণে জার্মান সামরিক বাহিনী (German Military) বাস্তব মোতায়েনের ক্ষেত্রে অপ্রস্তুত। এই অবস্থা পরিবর্তন করতে বিনিয়োগ দরকার।
  • ৫. অতিরিক্ত কৃচ্ছ্রসাধন ও চরমপন্থী দলের উত্থান: জার্মানির অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনে করেন যে ডেট ব্রেক চরমপন্থী দল এএফডি (AfD)-র উত্থানের জন্য কিছুটা দায়ী। কারণ এটি রাষ্ট্রের ক্ষমতাকে সীমিত করে, ফলে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য পর্যাপ্ত সহায়তা করা যায় না। ডেট ব্রেক শিথিল করলে তাদের সাহায্যের সুযোগ বাড়বে এবং এর ফলে এই ভোটারদের কিছুটা সন্তুষ্ট করা যেতে পারে।

ভবিষ্যতের সম্ভাবনা

ডেট ব্রেক সংবিধান সংশোধনের ফসল। সুতরাং এটি পরিবর্তন করতে আবারও বুন্ডেসটাগে (Bundestag) ২/৩ সংখ্যাগরিষ্ঠতা দরকার। কিন্তু এটি একেবারে অসম্ভব নয়। কারণ এখন সিডিইউ (CDU), এসপিডি (SPD), এবং গ্রীন (Green)-রা সবাই কোনো না কোনো মাত্রায় সংস্কারের পক্ষে।

যদি ডেট ব্রেক পরিবর্তন হয়, তবে এটি সম্ভবত সম্পূর্ণরূপে বাতিল হবে না। বরং সম্ভবত “জল মিশিয়ে” একটু নমনীয় করা হবে। বিশেষ করে বিনিয়োগের (Investment) ক্ষেত্রে বেশি ব্যয় করার সুযোগ রাখা হবে। তবে দৈনন্দিন ব্যয় (Day-to-day spending) বা নিয়মিত খরচ বাড়ানোর জন্য নয়। ফ্রিডরিশ মের্টজ বিশেষভাবে এই বিনিয়োগ বৃদ্ধির দিকেই মনোযোগ দিচ্ছেন।

চ্যালেঞ্জ হবে এই “বিনিয়োগ”-কে (Investment) এমনভাবে সংজ্ঞায়িত করা যাতে সংসদের ২/৩ সদস্যরা রাজি হন এবং সেই সাথে জার্মানির সুদৃঢ় আর্থিক শৃঙ্খলার (Fiscal Prudence) সুনাম অটুট থাকে।

উপসংহার

জার্মানি সবসময় ঋণের বিষয়ে সতর্ক থেকেছে। ডেট ব্রেক তাদের ঋণ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ ছিল। কিন্তু বদলে যাওয়া অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বাস্তবতায় জার্মানির মূলধারার রাজনীতিকরা এখন ভাবছেন, এই কঠোর নিয়ন্ত্রণ কি সত্যিই দেশের কল্যাণ করছে? নাকি কিছুটা নমনীয়তা অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সামাজিক স্থিতিশীলতার জন্য প্রয়োজনীয়?

এমন এক সময়ে, যখন বিনিয়োগের ঘাটতি, অর্থনীতির স্থবিরতা, আন্তর্জাতিক অস্থিরতা, এবং অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক চাপে জার্মানি টালমাটাল, ডেট ব্রেকের সংস্কার সর্বসম্মত সমাধান হতে পারে। সময়ই বলে দেবে এই পরিবর্তন কীভাবে বাস্তবায়িত হবে, তবে অনেকেই মনে করছেন, জার্মানি খুব শীঘ্রই তার এখনকার কঠোর ঋণ নিয়ন্ত্রণ নীতিতে কিছুটা হলেও শৈথিল্য আনবে।

জার্মানি সম্পর্কে আরও সংবাদ ও বিশ্লেষণ পড়তে চাইলে ক্লিক করন এখানে

তথ্যসূত্র

1 – https://twitter.com/LHaffert/status/1171840730215735296/photo/1
2 – https://www.imf.org/external/datamapper/CG_DEBT_GDP@GDD/FRA/DEU/GBR
3 – https://tradingeconomics.com/germany/government-budget
4 – https://adamtooze.com/2017/10/22/german-questions-3-applying-debt-brake-genealogy-german-austerity-regime/
5 – https://adamtooze.com/wp-content/uploads/2017/10/Tooze-Applying-the-Debt-Brake-2017.pdf
6 – https://www.bruegel.org/blog-post/understanding-lack-german-public-investment
7 – https://www.bloomberg.com/news/articles/2024-11-13/merz-opens-door-to-reform-germany-s-strict-borrowing-limits
8 – https://www.ft.com/content/2854eff3-97a3-4f9f-9e5f-1aaf216424d8
9 – https://www.ft.com/content/702d21e5-63d7-44c8-8fc2-e52d050146c7

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.




This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.