অক্টোবরের নির্বাচনে পোল্যান্ডের রাজনৈতিক দৃশ্যপট পাল্টে যায় এবং পোল্যান্ডে গত আট বছর ধরে ক্ষমতাসীন রক্ষণশীল ল অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড টাস্কের নেতৃত্বাধীন মধ্যপন্থী সিভিক কোয়ালিশনের মুখোমুখি হয়। আর নির্বাচনের ফল অনুযায়ী পার্লামেন্টে ল এন্ড জাস্টিস পার্টি নেতৃত্বাধীন অতি-ডানপন্থী জোট ইউনাইটেড রাইট সবচেয়ে বেশি আসন জিতলেও ডোনাল্ড টাস্কের সিভিক সোসাইটি নেতৃত্বাধীন জোট সিভিক কোয়ালিশন ও সেই সাথে থার্ড ওয়ে ও দ্য লেফট জোট নিয়ে গঠিত চুক্তিভিত্তিক সম্মিলিত মধ্যপন্থী-বামপন্থী কোয়ালিশনের কাছে পরাজিত হয়, কেননা এদের সম্মিলিত ২৪৮টি আসন মেজরিটির জন্য নির্ধারিত ২৩১টি আসনকে ছাড়িয়ে গেছে ও ১০ নভেম্বরে এই তিন অপজিশন জোট কোয়ালিশনের জন্য চুক্তিতে সাক্ষর করেছে।
এই নির্বাচন পোল্যান্ডের দুটি প্রভাবশালী রাজনৈতিক শক্তির মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষমতার লড়াইয়ের শীর্ষে প্রতিনিধিত্ব করে, আর এই বছরের প্রচারাভিযানটি উল্লেখযোগ্যভাবে বিতর্কিত ছিল। পর্যবেক্ষক এবং বিশ্লেষকরা বর্তমান সরকারের অধীনে আইনের শাসনের উল্লেখযোগ্য অবনতি লক্ষ্য করেছেন এবং পোল্যান্ড এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে সম্পর্ক বিশেষভাবে উত্তেজনাপূর্ণ হয়েছে। রাজনৈতিক মর্যাদা থাকা সত্ত্বেও, ডোনাল্ড টাস্ক বিতর্কের বাইরে নন, বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে তদন্ত চলছে। এই নির্বাচন শুধু পোল্যান্ডের জন্যই নয়, ইউরোপীয় ইউনিয়নের ওপর এর প্রভাবের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচনের ফলাফলের দিকে যাবার আগে একটু পটভূমির দিকে যাওয়া যাক।
২০০৫ সাল থেকে, পোলিশ রাজনীতি ছিল জারোস্লাভ কাজিনস্কির অধীনে ল অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি এবং ডোনাল্ড টাস্কের অধীনে সিভিক প্ল্যাটফর্মের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা দ্বারা চিহ্নিত। এই দলগুলি স্বতন্ত্র ভৌগোলিক অঞ্চল থেকে সমর্থন সংগ্রহ করে, যেখানে পশ্চিম এবং প্রধান শহরগুলি থেকে সিভিক প্ল্যাটফর্ম এবং পূর্ব ও গ্রামীণ অঞ্চল থেকে ল এন্ড জাস্টিস। ২০০৫ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত ল এন্ড জাস্টিস পার্টির প্রাথমিক সরকারের মেয়াদ বিঘ্নিত হয়েছিল একটি জোট অংশীদারের সাথে জড়িত একটি দুর্নীতি কেলেঙ্কারির কারণে, যার ফলে টাস্ক পরের নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী হিসাবে টাস্কের মেয়াদ, আর তারপর ইউরোপীয় কাউন্সিলের সভাপতি হিসাবে তার ভূমিকা সফল ছিল, তবে সিভিক প্ল্যাটফর্ম একটি শক্তিশালী উত্তরসূরি খুঁজে পেতে স্ট্রাগল করছিল। এর ফলে ২০১৫ সালের নির্বাচনে ল অ্যান্ড জাস্টিস পার্টির কাছে তাদের পরাজয় ঘটে।
ল অ্যান্ড জাস্টিস পার্টির শাসনামলে, কাজিনস্কি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া সত্ত্বেও ডি ফ্যাকটো শাসক হিসেবে তার সরকার ইইউর সাথে অসংখ্য বিরোধের মুখোমুখি হয়েছে। এই মতবিরোধ অভিবাসন নীতি থেকে শুরু করে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিয়ে উদ্বেগ পর্যন্ত বিস্তৃত। এমনকি ইউরোপীয় কমিশন আইনের শাসন লঙ্ঘনের অভিযোগে পোল্যান্ড থেকে কয়েক বিলিয়ন ইউরোর তহবিল স্থগিত করেছে। কাজেই এই নির্বাচনের ফলাফল পোল্যান্ডের ভবিষ্যত রাজনৈতিক গতিপথ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে তার সম্পর্কের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচনের তাৎপর্য জাতীয় সীমানা ছাড়িয়ে প্রসারিত, জাতীয় সার্বভৌমত্ব এবং ইউরোপীয় একীকরণের মধ্যে বিস্তৃত উত্তেজনাকে প্রতিফলিত করে এবং এর ফলাফল পোল্যান্ড এবং ইইউ উভয়ের রাজনৈতিক দৃশ্যপটের জন্য সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলতে পারে।
২০১৯ সালের পোলিশ নির্বাচনে ল এন্ড জাস্টিস পার্টি বা আইন ও ন্যায়বিচার দলকে পরাজিত করতে সিভিক প্ল্যাটফর্মের ব্যর্থতার পরে, দলটি একটি অভ্যন্তরীণ সংকটে নিমজ্জিত হয় এবং এর ভোটের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পায়। দলকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য পোলিশ রাজনীতির একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব ডোনাল্ড টাস্ক লাইমলাইটে ফিরে আসেন এবং ২০২১ সালে দলের নেতা হিসাবে পুনরায় নির্বাচিত হন। টাস্কের প্রত্যাবর্তনের পর থেকে সিভিক প্ল্যাটফর্ম এবং এর নির্বাচনী জোট সিভিক কোয়ালিশন তাদের ভোটের পারফরম্যান্সে উল্লেখযোগ্য উন্নতি দেখেছে।
এদিকে, পোলিশ পিপলস পার্টি এবং দ্য পোল্যান্ড ২০৫০ আন্দোলন নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য তৃতীয় পথ বা থার্ড ওয়ে নামে পরিচিত একটি মধ্যপন্থী জোট গঠন করেছে। সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক লেফট পার্টির সাথে তারা একটি বিস্তৃত সরকার বিরোধী ব্লক তৈরি করেছিল। এই ব্লকটি আরও রক্ষণশীল ভোটারদের আকৃষ্ট করার লক্ষ্যে বিশাল সমাবেশ পরিচালনা করেছে। টাস্ক তার প্রচারাভিযানে অভিবাসনের বিষয়ে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন এবং মুসলিম দেশগুলি থেকে অনিয়ন্ত্রিত অভিবাসনের অনুমতি দেওয়ার জন্য সরকারের সমালোচনা করেছেন। বিপরীতে, আইন ও ন্যায়বিচার দলের রাজনীতিবিদরা টাস্ককে তার পূর্ববর্তী সরকারের গোপন প্রতিরক্ষা পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করে রাশিয়ার কাছে অঞ্চল ছেড়ে দিতে ইচ্ছুক বলে অভিযোগ করেছেন। তদুপরি, টাস্ক ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে তার মেয়াদকালে রাশিয়া থেকে অবৈধভাবে কয়লা ব্যবসায়ীদের পরিদর্শন করার অভিযোগে তদন্তাধীন আছেন।
উল্লেখযোগ্যভাবে, কমিউনিজমের পতনের পর থেকে এই নির্বাচনে সর্বাধিক ভোটার উপস্থিতি দেখা গেছে, যা প্রায় ৭৩%, ১৮ থেকে ২৯ বছর বয়সী তরুণ ভোটারদের এতে উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে। এই নির্বাচন পোলিশ রাজনৈতিক গতিশীলতার উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনকে প্রতিফলিত করে, যা দেশের ভবিষ্যত নীতি এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের উপর যথেষ্ট প্রভাব ফেলে। পার্লামেন্টে মেজরিটি পেতে ২৩১টি আসন পেতে হয়। নির্বাচনের ফলাফল অনুযায়ী, আইন ও ন্যায়বিচার দলের নেতৃত্বাধীন ইউনাইটেড রাইট জোট ৩৫.৪% বা ১৯৪টি আসন পেয়েছে যা সর্বাধিক, কিন্তু আগের নির্বাচনের তুলনায় ৪১টি আসন কম। সিভিক কোয়ালিশন আগের চেয়ে ২৩টি আসন বেশি পেয়ে ১৫৭টি আসন (৩০.৭%) পেয়েছে। থার্ড ওয়ে ৬৫টি আসন (১৪.৪%), দ্য লেফট ২৬টি আসন (৮.৬%), কনফেডারেশন ১৮টি আসন (৭.২%) পেয়েছে। এখন কনফেডারেশন ঘোষণা করেছে তারা আইন ও ন্যায়বিচার দলের সাথে জোটে যাবেনা, আবার সিভিক কোয়ালিশনের সাথেও যাবেনা। আইন ও ন্যায়বিচার দলের বিরোধী ব্লক হিসেবে সিভিক কোয়ালিশন, থার্ড ওয়ে ও দ্য লেফট এর সম্মিলিত আসন দাঁড়াচ্ছে ২৪৮টি, যা মেজরিটির জন্য প্রয়োজনীয় আসন ২৩১-কে ছাড়িয়ে যাচ্ছে। কাজেই এদের তৈরি নতুন কোয়ালিশনই সামনে পোল্যান্ডের সরকার গঠন করতে যাচ্ছে। এখানে টাস্কের জন্য একটি বাধা ছিল এই সম্ভাব্য জোটের মধ্যে মতাদর্শগত বৈচিত্র্যের মধ্যে। টাস্কের প্রাথমিক রাজনৈতিক দল সিভিক কোয়ালিশন ইতিমধ্যে মধ্য-ডানপন্থী, উদার, কৃষি এবং সবুজ দলগুলির মিশ্রণ নিয়ে গঠিত। উপরন্তু, সরকার গঠনের জন্য থার্ড ওয়ে এবং বামপন্থীদের সহযোগিতা প্রয়োজন ছিল। কিন্তু সেই বিপত্তি কেটে গেছে। ১০ নভেম্বরে এই তিন কোয়ালিশনের প্রধান একত্রে কোয়ালিশন এগ্রিমেন্টে সাক্ষরও করেছে। এক্ষেত্রে ডোনাল্ড টাস্ক পোল্যান্ডের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন।
টাস্কের সম্ভাব্য নেতৃত্ব বিভিন্ন কারণে একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত চিহ্নিত করে। প্রথমত, টাস্কের প্রধানমন্ত্রীত্ব ইউক্রেনের সাথে পোল্যান্ডের সম্পর্ককে আরও উন্নত করবে বলে আশা করা হচ্ছে। তিনি শস্য রফতানি নিয়ে বিরোধের পরে ইউক্রেনে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করার জন্য পূর্ববর্তী সরকারের সমালোচনা করেছেন। এই পরিবর্তন ইউক্রেনের প্রতি আরও সহায়ক অবস্থানে অবদান রাখতে পারে, বিশেষত চলমান আঞ্চলিক উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে। এর প্রভাব পড়বে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ওপর। হাঙ্গেরির মতো পোল্যান্ডেরও প্রায়শই ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে মতবিরোধে হয়, যা ব্লকের সামরিক ও অর্থনৈতিক গতিশীলতা পরিচালনার প্রচেষ্টাকে চ্যালেঞ্জ করেছে। ইউরোপীয় কাউন্সিলের সভাপতি হিসাবে টাস্কের উত্থানের ফলে পোল্যান্ড-ইইউ সম্পর্কের উল্লেখযোগ্য উন্নতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তার নেতৃত্ব পোল্যান্ডকে ইউনিয়নে আরও সক্রিয় ভূমিকা গ্রহণের দিকে নিয়ে যেতে পারে, সম্ভাব্যভাবে এর নীতি এবং দিকনির্দেশকে প্রভাবিত করতে পারে।
তদুপরি, ফ্রান্স এবং জার্মানির মতো সদস্যদের দ্বারা প্রস্তাবিত অভ্যন্তরীণ ইইউ সংস্কারগুলি এগিয়ে নিতে টাস্কের দৃষ্টিভঙ্গি গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে, বিশেষত ইউক্রেনের সম্ভাব্য অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে। এই সংস্কারগুলির মধ্যে রয়েছে বৈদেশিক বিষয়সহ নির্দিষ্ট নীতিগত ক্ষেত্রে সর্বসম্মতি থেকে যোগ্য সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে রূপান্তর। পোল্যান্ড, অন্যান্য দেশের সাথে, এর আগে তার ভেটো ক্ষমতা সংরক্ষণের জন্য এই ধরনের পরিবর্তনের বিরোধিতা করেছে। টাস্কের নেতৃত্বে, পোল্যান্ড এই সংস্কারগুলির জন্য আরও উন্মুক্ত হতে পারে, সম্ভাব্যভাবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়াগুলিকে রূপান্তরিত করতে পারে। এই দৃশ্যটি কেবল পোল্যান্ডের জন্য নয়, প্রতিবেশী ইউক্রেনের সাথে তার সম্পর্ক এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে সামগ্রিক গতিশীলতার জন্যও টাস্কের সম্ভাব্য প্রধানমন্ত্রীত্বের বিস্তৃত প্রভাবগুলি তুলে ধরে।
পোল্যান্ডের নতুন রাজনৈতিক পরিবর্তন আসন্ন সরকারের জন্য উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ উপস্থাপন করে। একটি আধা-রাষ্ট্রপতি প্রজাতন্ত্র হিসাবে, পোল্যান্ড তার রাষ্ট্রপতিকে আইনভেটো করার বা ভেটো লেজিসলেশনের ক্ষমতা দেয়। প্রেসিডেন্টের ভেটো বাতিলের জন্য পার্লামেন্টে তিন-পঞ্চমাংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা বা ২৭৬টি আসন প্রয়োজন, যা অর্জনের জন্য ডোনাল্ড টাস্কের নেতৃত্বকে বেশ স্ট্রাগল করতে হতে পারে। মানে সরকার গঠনের পর ডোনাল্ড টাস্কের কোয়ালিশন কোন আইন পাশ করতে গেলে রাষ্ট্রপ্রতি তার বিরুদ্ধে ভেটো দিতে পারেন ও সেক্ষেত্রে তাতে তার বিল পাশ করার জন্য তাকে ২৭৬টি আসনের সমর্থন দরকার হবে। আর এটা চ্যালেঞ্জিং এই কারণে যে, বর্তমান প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেজ দুদা আইন ও ন্যায়বিচার দলের সদস্য। তাই টাস্ক যথেষ্ট প্রতিরোধের মুখোমুখি হতে পারেন, বিশেষ করে পূর্ববর্তী সরকারের বিচার বিভাগীয় সংস্কারকে পাল্টে দেবার ক্ষেত্রে। তবে এক্ষেত্রে একটা আসার আলো হচ্ছে, থার্ড ওয়ে এর মূল দল পোল্যান্ড ২০৫০ এর নেতা সাইমন হলোনিয়া মার্শাল অফ দ্য সাইম নির্বাচিত হয়েছেন (সাইম হলো পোল্যান্ডের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের নাম, যেটার আসন নিয়ে নির্বাচন হলো), আর মার্শাল অফ দ্য সিনেট (উচ্চকক্ষ) হয়েছেন মালগোজাতা কিদাভা-ব্লোনস্কা যিনি টাস্কের সিভিক কোয়ালিশনের নেত্রী।
যাই হোক, এসব চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও টাস্কের নির্বাচনী সাফল্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের ঐক্যের জন্য একটি ইতিবাচক অগ্রগতির ইঙ্গিত দেয়। এই নির্বাচন যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ, সম্ভবত সম্প্রতি ইউরোপে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আইন ও ন্যায়বিচার দলের প্রতি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাধারণ বিরোধিতা এই রাজনৈতিক জটিলতাগুলি কমাতে এবং একটি স্থিতিশীল সরকার বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয় সংহতি প্রদান করতে পারে।
তথ্যসূত্র
1 – https://www.euronews.com/2023/04/27/prosecutors-probe-opposition-leader-donald-tusk-as-polish-election-campaign-heats-up
2 – https://www.dw.com/en/rule-of-law-eu-reprimands-poland-and-hungary/a-66165982
3 – https://www.reuters.com/world/europe/thousands-gather-warsaw-opposition-rally-ahead-tight-election-2023-10-01/
4 – https://notesfrompoland.com/2023/07/03/tusk-accuses-polish-government-of-allowing-uncontrolled-immigration-from-muslim-countries/
5 – https://www.politico.eu/article/poland-law-and-justice-tusk-defense-plan/
6 – https://www.euractiv.com/section/politics/news/donald-tusk-says-kremlin-orchestrated-investigation-against-him/
7 – https://www.bbc.co.uk/news/world-europe-67118787
8 – https://abcnews.go.com/International/wireStory/poland-sending-arms-ukraine-leader-trade-dispute-escalates-103372615
9 – https://www.lemonde.fr/en/international/article/2023/05/10/olaf-scholz-renews-the-fight-for-qualified-majority-voting-in-eu-foreign-affairs_6026103_4.html
10 – 2023 Polish parliamentary election – Wikipedia
Leave a Reply