গত সপ্তাহে লুহানস্ক, দোনেৎস্ক, হেরসন ও জ্যাপোরিজিয়া – সকলই ঘোষণা করে যে রাশিয়ান ফেডারেশনের একটি সেশনে তারা গণভোটের আয়োজন করবে। পরের দিনই পুতিন বিশ্বকে ও তার নিজ দেশ রাশিয়াকে অবাক করে দিয়ে ইউক্রেইনে যুদ্ধ করা রুশ বাহিনীকে শক্তিশালী করার জন্য একটি পারশাল মোবিলাইজেশনের ঘোষণা দেন, এবং ইমপ্লাই করেন যে, রাশিয়া তার নতুন টেরিটোরিকে রক্ষা করার জন্য নিউক্লিয়ার উইপনও ব্যবহার করতে পারে। যাই হোক, পুতিন মোবিলাইজেশন বা সেনাসমাবেশ নিয়ে যেমনটা হয়তো আশা করেছিলেন, সেরকম স্মুদলি এটা ঘটছে না। এই ঘোষণার ফলে রাশিয়া জুড়ে প্রোটেস্ট শুরু হয়, যেগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্যটি ঘটছে দাগেস্তানে। সেই সাথে দেখে মনে হচ্ছে না যে ওয়েস্টও রাশিয়ার নিউক্লিয়ার থ্রেট পেয়ে ডেটারড হচ্ছে না, উলটে খবর বলছে, ইউএস ইউক্রেইনকে সাপোর্ট করার জন্য একটি বিশাল প্যাকেজ রেডি করছে, যা এই পর্যন্ত ইউএস এর ইউক্রেইনকে দেয়া সবচেয়ে বড় প্যাকেজ হতে যাচ্ছে।
তো এখন এখানে গত কয়েকদিনে কী ঘটেছিল, দাগেস্তানে মোবিলাইজেশনের বিরুদ্ধে কেমন প্রোটেস্ট হচ্ছে, আর মোবিলাইজেশন সামনের দিনে যুদ্ধের ট্র্যাজেক্টরিকে কিভাবে এফেক্ট করতে পারে তা নিয়ে আলোচনা করা যাক…
রেফারেন্ডাম বা গণভোট দিয়ে শুরু করা যাক। ২০ সেপ্টেম্বরে লুহানস্ক, দোনেৎস্ক, হেরসন ও জ্যাপোরিজিয়ায় থাকা রাশিয়ান বাহিনী ঘোষণা দেয় যে তারা রাশিয়ায় পরের সপ্তাহের রাশিয়ার সেশনে গণভোটের আয়োজন করবে। শুরুতে লুহানস্ক ও দোনেৎস্ক ওব্লাস্ট গণভোটের কথা বলেছিল। উল্লেখ্য, এরা ২০১৪ সালেও গণভোট করেছিল, কিন্তু ক্রেমলিন তার স্বীকৃতি দেয়নি। এর কয়েক ঘণ্টা পর জ্যাপোরিজিয়া ওব্লাস্ট ও খারসন ওব্লাস্টের রাশিয়ান বাহিনীও গণভোটের ঘোষণা দেয়। যাই হোক, ২৬ সেপ্টেম্বরে এই গণভোট সমাপ্ত হলো। রাশিয়ান স্টেইট মিডিয়া ঘোষণা করল যে, চারটি ওব্লাস্টেই ৫০% এর বেশি মানুষ ভোটে অংশগ্রহণ করেছে, আর রাশিয়ার আইন অনুসারে তাই এই গণভোট ও তার ফল বৈধ। কিন্তু এখানে বেশ কিছু সমস্যা আছে। ইউক্রেনীয় বাহিনী এখন দোনেৎস্ক এর ৪০% এবং জ্যাপোরিজিয়ার ৩০% নিয়ন্ত্রণ করে। জ্যাপোরিজিয়ার ক্ষেত্রে এর রাজধানীও ইউক্রেনীয়দের অধীনে। আর জ্যাপোরিজিয়ার জনসংখ্যার ৪০%-ই বাস করে ইউক্রেইনের অধীনস্ত জ্যাপোরিজিয়া ওব্লাস্টের অঞ্চলে। রাশিয়ান স্টেইট মিডিয়ার একটি ব্রাঞ্চ RIA নোভোটস্কি এর মতে, চার ওব্লাস্টেই রাশিয়ায় সংযুক্তির পক্ষে ভোট এসেছে। দোনেৎস্কে ৯৯%, লুহানস্কে ৯৮%, জ্যাপোরিজিয়ায় ৯৩% ও খারসনে ৮৭% ভোট এসেছে রাশিয়ায় অন্তর্ভূক্তির পক্ষে। কিন্তু এরকম রেজাল্টেও ভরসা করা যায়না। কেননা যুদ্ধের পূর্বে যখন এই প্রো রাশিয়ান অঞ্চলগুলোতে ভোট হয়েছিল তখন দেখা গেছিল রাশিয়ায় সংযুক্তি সমর্থন করা লোকের সংখ্যা ৫০% খুব কম ক্ষেত্রেই অতিক্রম করে। এই বছরের জানুয়ারিতে মানে যুদ্ধের এক মাস পূর্বে ৪০০০ রেসপন্ডেন্ট নিয়ে ডনবাসে একটি সার্ভে হয়েছিল। দেখা গেছিল এদের মাত্র ২৫% রাশিয়ায় সংযুক্তি সমর্থন করেছিল, আর মোটামুটি ৫০% ইউক্রেইনে থাকা সমর্থন করেছিল, তবে অধিকতর সায়ত্তশাসন নিয়ে। শুধু তাই না, এভাবে ৫০% এর বেশি মানুষ ভোট দিতে এসেছে বলে ভোট বৈধ হয়ে যায় এমন আইন প্রতিষ্ঠিত হলে বর্তমান রাশিয়ান ফেডারেশনের অধীনে যে অঞ্চলগুলো রয়েছে, কিন্তু আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত নয়, সেগুলোর অনেকগুলোকেই পুতিন দাবি করতে পারেন (লুহান্সক ও দোনেৎস্ক ছাড়া রাশিয়ান-অকুপাইড টেরিটোরিগুলো হচ্ছে ট্রান্সনিস্ট্রিয়া, আবখাজিয়া, সাউদ ওসেটিয়া ও ক্রিমিয়া)। যাই হোক, মনে হচ্ছে, আগামীকাল শুক্রবার পুতিন এই অঞ্চলগুলোকে নির্বাচনের এই ফলকে গ্রহণ করবেন ও তা নিয়ে ঘোষণা করবেন।
অ্যাজ এক্সপেক্টেড, বেশিরভাগ ইন্টারন্যাশনাল কমিউনিটি দ্রুত এই গণভোটকে অবৈধ ঘোষণা করে। হোয়াইট হাউজ ও ইইউ উভয়ই একে শ্যাম রেফারেন্ডা বা নকল গণভোট বলে দাবি করেছে। ইউকে রাশিয়ার ওপর আরও বেশি স্যাংকশন চাপিয়েছে, যারা এই গণভোট পরিচালনায় জড়িত ছিল তাদের ওপরও স্যাংকশন দেয়া হয়েছে। কিন্তু যেসব দেশ এই দুই দেশের যুদ্ধে নিরপেক্ষতা দেখায় তাদেরও অনেকে এর সমালোচনা করে। তুরস্ক বলেছে, এটি ক্রিমিয়ার মতই ইউক্রেইনে এভাবে রাশিয়ার একপাক্ষিক অ্যানেক্সেশন অ্যাটেম্পটকে স্বীকৃতি দেয়না। চীন ও ভারতও বলেছে, তারা ইউক্রেইনের সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতাকেই সমর্থন করে। এমনকি যে দেশটি এতদিন মস্কোর পক্ষেই আচরণ করছিল, সেই সার্বিয়াও এই গণভোটের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। দেশটি উল্লেখ করে, “সার্বিয়ার দ্বারা রাশিয়ার এই টেরিটোরিয়াল ক্লেইমকে এনডর্স করা তাদের জাতীয় স্বার্থের বিরোধী হবে।” অবশ্য এর মানে এই নয় যে সার্বিয়া রাশিয়ার বিরুদ্ধে চলে গেছে। এই ঘটনাগুলো কেবল এটাই বলছে যে, ইউক্রেইনে রাশিয়ার স্পেশাল মিলিটারি অপারেশন মোবিলাইজেশন ও অ্যানেক্সেশন সমেত একটি যুদ্ধে পরিণত হবার ফলে অনেক নিরপেক্ষ দেশ ও রাশিয়ার পক্ষের দেশের পক্ষে রাশিয়াকে পূর্বের মত ডিফেন্ড করাটা কঠিন হয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন দেশের জন্য এখন রাশিয়াকে ডিফেন্ড করা কঠিন হয়ে যাচ্ছে হয়তো এই কারণেই যে, দেশগুলো মনে করছে এই রেফারেন্ডাম ও সংযুক্তি ইউক্রেইনে রাশিয়ার যুদ্ধকে আরও বাড়িয়ে দেবে। রাশিয়া যদি এরপর ঘোষণা করে যে তারা কেবল স্পেশাল মিলিটারি অপারেশন পরিচালনা করছে না, বরং তার নিজস্ব অঞ্চলকে এখন ডিফেন্ড করছে, সেক্ষেত্রে রাশিয়া আরও বেশি এক্সট্রিম মিলিটারি একশনকে জাস্টিফাই করতে পারবে, অন্তত তার নিজস্ব মিলিটারি ডক্ট্রিন অনুসারে। উদাহরণস্বরূপ রাশিয়ার নিউক্লিয়ার ডকট্রিনের কথা বলা যায়, ২০১৪ সালে প্রকাশিত রাশিয়ার মিলিটারি ডক্ট্রিনের লেটেস্ট ভারশন অনুসারে, রাশিয়ান স্টেইটের এক্সিস্টেন্স থ্রেটেনড হলে রাশিয়া নিউক্লিয়ার উইপন দিয়ে ফার্স্ট স্ট্রাইক করতে পারবে। তবে নিউক্লিয়ার থ্রেট এখন তেমন একটা না থাকলেও এটার মাধ্যমে রাশিয়া যুদ্ধ এস্কেলেশনের জাস্টিফিকেশন পাবে।
এর আগের পোস্টেই বর্ণনা করেছি যে, পুতিন একটি পারশাল মোবিলাইজেশন ঘোষণা করেছে। জেনারাল মোবিলাইজেশনের ক্ষেত্রে ১৮ থেকে ৬০ বছর বয়সী যেকোন পুরুষকে মিলিটারিতে জয়েন করতে হয়, কিন্তু পারশাল মোবিলাইজেশনের ক্ষেত্রে কেবল মিলিটারি এক্সপেরিয়েন্স থাকা মানুষই যুদ্ধের ফ্রন্ট লাইনে যোগ দেয়। রাশিয়ার ডিফেন্স মিনিস্টার সের্গেই শোইগু পুতিনের পক্ষ নিয়ে বলেছেন, মোবিলাইজেশন তাদের নিয়েই হবে যারা সম্প্রতি তাদের ইনিশিয়াল মিলিটারি সার্ভিস কমপ্লিট করেছে, তবে শিক্ষার্থী এবং ইন্ডাস্ট্রির নির্দিষ্ট কিছু সেক্টরে কাজ করছে এমন কাউকে নেয়া হবেনা। শোইগু বলেন এতে মোটামুটি ৩ লক্ষ লোক নেয়া যাবে। সেই সাথে তিনি এও বলেন যে, মোবিলাইজেশন ধাপে ধাপে করা হবে। দেখে মনে হচ্ছে, এই প্রক্রিয়াটি আসলে রাশিয়ার রাশিয়ার দরিদ্র রিপাবলিকগুলোর এথনিক মাইনোরিটিদের থেকে অসমানুপাতিক হারে বেশি করে সেনা নিয়োগ হবে। এই ব্যাপারটা আসলে মোবিলাইজেশনের আগেই শুরু হয়েছিল। একটি ইন্ডিপেন্ডেন্ট অ্যানালাইসিসে উঠে এসেছিল যে, ইউক্রেইনে রুশ বাহিনীর যারা মারা গেছে তাদের মধ্যে রাশিয়ার এথনিক মাইনোরিটির সংখ্যা অসমানুপাতিক মাত্রায় বেশি। মস্কো থেকে সাড়ে তিন হাজার মাইল দূরের ইস্টার্ন সাইবেরিয়ার একটি পর্বতময় রিপাবলিক বুরিয়াটিয়ার কথা ধরা যাক, যেখানে এথনিক রুশরাই একটি ক্ষুদ্র সংখ্যালঘু। ইউক্রেইনে যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এই অঞ্চলের মিলিটারি ডেথ, পুরো রাশিয়ার এভারেজ মিলিটারি ডেথের তুলনায় প্রায় পাঁচ গুণ বেশি দেখা গেছে। আর এর ব্যাখ্যা এই যে, বুরিয়েটিয়া রিপাবলিক রাশিয়ার অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় বেশি দরিদ্র, আর দরিদ্র লোকেরাই বেশি সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়। দেখা যায়, রাশিয়ার প্রতিটি এথনিক মাইনোরিটি অঞ্চলেই মিলিটারি ডেথের পরিমাণ অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় অধিক। এই অঞ্চলগুলোর মধ্যে রয়েছে নর্থ ওসেটিয়া, বুরিয়াটিয়া, তুভা, দাগেস্তান, ইঙ্গুশেটিয়া, চুকোতকা।
এই এথনিক মাইনোরিটি অঞ্চলগুলোতে অধিকতর মিলিটারি ডেথ রেট এটাই নির্দেশ করে থাকতে পারে যে, ক্রেমলিন ইউক্রেইনে যুদ্ধের ক্ষেত্রে এথনিক মাইনোরিটির লোকেদেরকেই সক্রিয়ভাবে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করিয়েছে, আর রাশিয়ার এই নতুন মোবিলাইজেশনের ক্ষেত্রেও সেটাই হবে বলে মনে হচ্ছে। এরকম রিপোর্ট আছে যে, এথনিক বিউরিয়াটদের সকল মিলিটারি এইজের পুরুষকেই সেনাবাহিনীতে যোগ দেবার নোটিশ দেয়া হয়েছে, যাদের মধ্যে ছাত্র ও বৃদ্ধ সকলেই আছে, যাদের কোন মিলিটারি এক্সপেরিয়েন্স নেই, যেখানে শোইগু স্পষ্ট ভাষায় বাদ দিয়েছিলেন। দাগেস্তানেও ঠিক একই কাহিনী। সেখানে মিলিটারি ডেথ ন্যাশনাল এভারেজের তুলনায় তিন গুণ বেশি। সেখানেও একইভাবে জোরপূর্বক সেনাবাহিনীতে নিযুক্ত হবার নোটিশ দেয়া হয়েছে। এর ফলে সেই অঞ্চলে শুরু হয়েছে ব্যাপকমাত্রায় প্রোটেস্ট। রিপোর্টে উঠে এসেছে যে এই আন্দোলনকারীরা পুলিশের সাথে সংঘর্ষে জড়িয়েছে, সেই সাথে যাতে এদেরকে মিলিটারিতে যেতে না হয় তাই তারা হাইওয়েগুলোও ব্লক করে দিয়েছে। এদের ক্রোধকে কমিয়ে আনার জন্য দুদিন আগে দাগেস্তানের গভর্নর সেরগেই মেলিকভ টেলিগ্রামে স্বীকার করেন যে, “মোবিলাইজেশনের সময় ভুল হয়ে গেছে”, এবং জোর দিয়ে বলেন যে শোইগু মোবিলাইজেশনের যে নিয়ম দিয়েছেন সেই নিয়মেই মোবিলাইজেশন হতে হবে। এদিকে রাশিয়ার ইন্ডিপেন্ডেন্ট হিউম্যান রাইটস মোনিটর, ওভিডি-ইনফো অনুসারে, দাগেস্তানের রেজিওনাল ক্যাপিটাল মাখাচকালায় ১০০ এরও বেশি লোককে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে প্রোটেস্টের শেষ হবার কোন নাম নেই। সামনে কী হতে যাচ্ছে তা বলা কঠিন, কিন্তু পুতিনের জন্য এটা ভাল বলে মনে হচ্ছেনা। দাগেস্তানে ইসলামিস্ট ও সেপারেটিস্ট ভায়োলেন্সের ইতিহাস আছে। আর এটা নিশ্চিত নয় যে, দাগেস্তানে একটি ফুল-অন রিভোল্ট শুরু হলে তা সামাল দেবার মত মিলিটারি ক্যাপাসিটি তাদের এখন আছে কিনা।
এছাড়াও রাশিয়ার মস্কো ও অন্যান্য অঞ্চলেও আন্দোলন শুরু হয়েছে। অনেকেই মিলিটারিতে বাধ্যতামূলকভাবে সেবা দিতে চায়না বলে প্রতিবেশী দেশসমূহে, বিশেষ করে জর্জিয়ায় পালিয়ে যাচ্ছে, রাশিয়া এদের ঠেকাতে চেকপয়েন্টও বসিয়েছে। তবে এত কিছুর পরও এখনই রাশিয়ার মোবিলাইজেশনের বিরোধিতার মাত্রা কতটা তা বলা যাচ্ছেনা। অনেকের বিরোধিতার পরও এটা স্পষ্ট যে, রাশিয়ার বিশাল সংখ্যক মানুষ পুতিনের মোবিলাইজেশন সমর্থন করে, আর এই মোবিলাইজেশনের ফলে আরও কয়েক লাখ সেনা পেতে যাচ্ছে। এটির দুটো ইমপ্লিকেশন আছে। প্রথমত, সামনের কয়েক মাসে ইউক্রেইনের জন্য আরও অঞ্চল লাভ করার সুযোগ আছে, কেননা এই নতুন সৈন্যদের যুদ্ধ ক্ষেত্রে নামতে অন্তত কয়েক মাস সময় লাগবে। দ্বিতীয়ত, যুদ্ধের জন্য ইউক্রেইনের আরও বেশি পাশ্চাত্য সহায়তার দরকার পড়বে, কেননা কয়েক লাখ নতুন সেনাদসস্য ইউক্রেইনের রুশ বাহিনীতে যোগ দিলে রুশ বাহিনীর শক্তি বেড়ে যাবে। ইউএস সেটা জানে, জানা গেছে হোয়াইট হাউজ ইউক্রেইনে আরও ১২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের সাপোর্ট পাঠাতে যাচ্ছে, যা হতে যাচ্ছে ইউএস থেকে ইউক্রেইনে পাঠানো বৃহত্তম প্যাকেজ। সব মিলে মনে হচ্ছে সামনের কয়েক মাস ইউক্রেইন-রাশিয়া যুদ্ধের ক্ষেত্রে খুব ক্রুশিয়াল হতে চলেছে।
তথ্যসূত্র
1 – https://www.reuters.com/world/us/us-congress-negotiators-set-12-bln-new-ukraine-aid-2022-09-26/
2 – https://www.france24.com/en/tv-shows/talking-europe/20220923-eu-s-top-diplomat-josep-borrell-slams-sham-referendums-held-by-russia-in-ukraine/
3 – https://www.whitehouse.gov/briefing-room/statements-releases/2022/09/23/statement-from-president-biden-on-russias-sham-referenda-in-ukraine/
4 – https://www.ukrinform.net/rubric-polytics/3578647-turkey-not-to-recognize-results-of-pseudoreferendums-in-ukraine.html
5 – https://www.globaltimes.cn/page/202209/1275971.shtml
6 – https://www.thehindu.com/news/national/india-says-it-supports-respect-for-sovereignty-and-territorial-integrity-ahead-of-referendums-in-ukraine/article65923019.ece
7 – https://twitter.com/Tb4O2u9c7MmZPmR/status/1574493409162952705
8 – https://www.understandingwar.org/backgrounder/russian-offensive-campaign-assessment-september-21
9 – https://www.csis.org/analysis/what-does-russias-partial-mobilization-mean
10 – https://twitter.com/AZmilitary1/status/1572520402915856385
11 – https://ridl.io/who-is-dying-for-the-russian-world/
12 – https://twitter.com/NatalieSmal/status/1572908760993087489
13 – https://www.theguardian.com/world/2022/sep/22/russia-mobilisation-ukraine-war-army-drive
14 – https://twitter.com/ichbinilya/status/1572922309551493122
15 – https://www.bbc.co.uk/news/world-europe-63028586
16 – https://www.bbc.co.uk/news/magazine-15824831
17 – https://en.wikipedia.org/wiki/Zaporizhzhia_Oblast
18 – https://en.wikipedia.org/wiki/Zaporizhzhia
19 – https://www.ft.com/content/87a4bd52-2d82-48ac-a842-cdca3ba742dd
20 – https://www.wilsoncenter.org/event/public-opinion-divided-donbas-results-january-2022-survey-both-sides-contact-line
21 – https://www.ft.com/content/87a4bd52-2d82-48ac-a842-cdca3ba742dd
Leave a Reply