চারটি মৌলিক বলের মধ্যে গ্র্যাভিটি বা মহাকর্শের সাথেই আমরা সবচেয়ে বেশি পরিচিত। এটাই সূর্যের চারদিকে পৃথিবীকে ঘোরায় এবং প্রতি সকালে যখন আমরা বিছানা থেকে উঠি তখনও এর প্রভাব আমরা বোধ করি। গ্র্যাভিটি খুব পরিচিত হলেও এখনও এটাই চার প্রকার বলের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সহস্যের। গ্র্যাভিটি অনেক দুর্বল একটি বল। হ্যাঁ, […]

সমাজতন্ত্র নিয়ে আগ্রহের বিষয় এখন আর নেই। সেটা আমার ব্যক্তিগত কারণেই। আসলে সমাজতন্ত্রও উন্নত সমাজের লক্ষ্য নিয়ে সাধারণ জনগণের জন্যই প্রতিষ্ঠিত। আমরা সকলেই কমবেশী মার্কস এঙ্গেলস এর সমাজতন্ত্র সম্পর্কে কিছুটা হলেও জানি । কিন্তু বৃটেনের সেই ফেবিয়ান সমাজতন্ত্র সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। কারন হতে পারে এটার প্রভাব আমাদের মতো […]

আপনি সম্ভবত হিগস বোজনের নাম শুনেছেন। এই অধরা পার্টিকেলটির ভবিষ্যদ্বাণী অনেক আগে করা হয়েছিল এবং এটা পৃথিবী যেভাবে কাজ করে সেভাবে কেন কাজ করে এটার ব্যাখ্যা দিতে সহায়তা করত। কিন্তু এই পারটিকেলটিকে সনাক্ত করতে বিজ্ঞানীদের আরও কয়েক দশক লেগে গিয়েছিল। যাইহোক, কোয়ান্টাম ফিজিক্স ভবিষ্যদ্বাণী করে এরকম আরেকটি অধরা পার্টিকেল আছে। […]

ফান্ডামেন্টাল ফিজিক্সের সবচেয়ে জটিল এক্সপেরিমেন্টগুলোর অনেকগুলোর ক্ষেত্রেই প্রচুর পরিমাণে শক্তি এবং বৃহৎ ল্যাবরেটরির প্রয়োজন হয়। আর এক্ষেত্রে পৃথিবীর সবচেয়ে এডভান্সড ল্যাবরেটরি সার্নও (CERN) মহাবিশ্বের ব্যাখ্যা দেবার জন্য পদার্থবিদদের চিন্তাগুলোর প্রত্যেকটিকে পরীক্ষা করার ক্ষমতা রাখে না। কিন্তু ভিখারিরা তো আর পছন্দ করার উপায় থাকে না। ইউনিভার্সিটি অব হেলসিংকির দুজন গবেষক আশা […]

বিগব্যাং এর এভিডেন্স রয়েছে প্রচুর। কিন্তু কিভাবে আমাদের এই ভালবাসার মহাবিশ্বটি এলো এর এক্স্যাক্ট ডিটেইলস এখনও রহস্যাবৃত। একটি নির্দিষ্ট পর্যায় নিয়ে এখন ল্যাবে এক্সপেরিমেন্ট করা শুরু হয়েছে। এই পর্যায়টির নাম হল বিগব্যাং নিউক্লিওসিন্থেসিস। এটা হল সেই সময় যখন প্রথম নিউক্লিয়াস গঠিত হয়েছিল। এটা ঘটেছিল বিগব্যাং এর পরে এক সেকেন্ডের দশ […]

ইউনিভার্সিটি অব ভ্যালেন্সিয়া এবং ইউনিভার্সিটি অব লিসবনের গবেষকগণ ব্ল্যাকহোলের একটি সমস্যার সমাধান করার জন্য জেনারেল রিলেভিটির ঊর্ধ্বে গিয়ে চেষ্টা করছেন। আর এই সমস্যাটি হল ব্ল্যাকহোলের কেন্দ্রের ইনফিনিট সিংগুলারিটি। তারা যে ব্ল্যাকহোল নিয়ে কাজ করছেন তা একটি স্পেশাল কেস, যেটার অস্তিত্ব প্রকৃতিতে নেই। কারণ এটা ইলেক্ট্রিকালি চার্জড অবস্থায় থাকে এবং এটা […]

২০১০ সালে পদার্থবিজ্ঞানীগণ প্রোটনের আকারে একটি সমস্যা আবিষ্কার করেছিলেন। তারা হাইড্রোজেন পরমাণু নেন এবং তার ইলেক্ট্রনকে সরিয়ে মিউওন (ইলেক্ট্রনের ভারি কাজিন) বানিয়ে দেন। এরপর তারা দেখেন কোন অজানা কারণে প্রোটনটির ব্যাসার্ধ কমে গেল। এই ঘটনার নাম দেয়া হয় “প্রোটন রেডিয়াস পাজল”। এরপর দলটি পরীক্ষাটি আবার করলেন হাইড্রোজেনের একটি আইসোটোপ ডিউটেরিয়াম […]

আমাদের অনেকেরই কখনও কখনও একটা অদ্ভুত অনুভূতির সৃষ্টি হয়। বর্তমানে ঘটা কোন ঘটনা দেখে মনে হয় এটা তো আমি আগেই দেখে ফেলেছি। অনেকে এর কারণে মনে করেন, তার বুঝি ভবিষ্যৎ দর্শনের একটি সুপ্ত ক্ষমতা রয়েছে। যাই হোক, বর্তমান কোন ঘটনাকে পূর্বে দেখে ফেলেছি এরকম অনুভূতি তৈরি হবার ব্যাপারটিকে ডেজা ভু […]

যেসব অর্গানিজমে ডিএনএ কোন মেমব্রেন বা ঝিল্লী দিয়ে আবৃত থাকে তাদেরকে ইউক্যারিয়ট বলা হয়। আমাদের চারপাশে দেখা যত জীবন আছে তার প্রায় সবই ইউক্যারিয়ট। অনেক দিন ধরেই ভাবা হয়ে আসছে যে ইউক্যারিয়টদের অবশ্যই মাইটোকন্ড্রিয়া থাকতে হবে। মাইটোকন্ড্রিয়াকে কোষের পাওয়ারহাউজ বলা হয়। কোষের এই ছোট অঙ্গাণুটি অর্গানিজমটিকে শক্তি প্রদান করে এবং তাই […]

আমাদের মহাবিশ্বে ১০০ বিলিয়ন গ্যালাক্সি থাকতে পারে যাদের প্রত্যেকেরই রয়েছে বিলিয়ন বিলিয়ন নক্ষত্র, গ্যাস ও ধূলিকণার বিশাল বিশাল মেঘ এবং সম্ভবত প্রচুর পরিমাণ গ্রহ, উপগ্রহ এবং ধ্বংসাবশেষ। নক্ষত্রগুলো রেডিও ওয়েভ থেকে এক্সরে ওয়েভ পর্যন্ত প্রচুর পরিমাণে শক্তি উৎপাদন করে যা মহাবিশ্বে আলোর বেগে ছড়িয়ে যায়। কিন্তু তারপরও আমরা এই মহাবিশ্বে […]